‘দ্য গ্রান্ড ডিজাইন’ – স্টিফেন হকিং [অধ্যায় ৪] (অনুবাদ)

৪ বিকল্প ইতিহাস ১৯৯৯ সালে অস্ট্রিয়ার একদল পদার্থবিজ্ঞানী ফুটবল আকৃতির কিছু অণুকে দেয়ালের দিকে ছুঁড়ে একটি পরীক্ষা করেন। ষাটটি কার্বন পরমাণু দিয়ে তৈরি এই অণুগুলোকে প্রায়ই বাকিবল নামে ডাকা হয়, কারণ স্থপতি বাকমিন্সটার ফুলার এই আকৃতির ভবন নির্মাণ করতেন। ধারণা করা হয় ফুলারের ভূ-আকৃতির গম্বুজগুলোই পৃথিবীর বুকে ফুটবল আকৃতির বৃহত্তম বস্তু। আর বাকিবলরা হচ্ছে ক্ষুদ্রতম। [...]

‘দ্য গ্রান্ড ডিজাইন’ – স্টিফেন হকিং [অধ্যায় ৩] (অনুবাদ)

ক’বছর আগে ইটালির মনজা নগরীর নগর পরিষদ গোলাকার পাত্রে গোল্ডফিশ রাখা নিষিদ্ধ ঘোষণা করলো। এই সিদ্ধান্তের সমর্থকদের একটা যুক্তি ছিলো, এধরনের বক্রতলওয়ালা পাত্রে গোল্ডফিশ রাখাটা নিষ্ঠুরতা, কারণ এতে গোল্ডফিশটা বাইরে তাকিয়ে বাস্তবতার একটা বিকৃতরূপ দেখে। কিন্তু আমরা নিজেরাই বাস্তবতার যে চিত্র দেখি সেটাই বা কতটা সত্য? কিভাবে জানবো যে সেটাও বিকৃত নয়? এমন কি হতে পারে না, যে আমরাও একটা বৃহৎ গোল্ডফিশের পাত্রে আছি এবং আমাদের দৃষ্টিও একটা বিশালাকার লেন্সের কারণে বিকৃত হচ্ছে? গোল্ডফিশটির বাস্তবতার চিত্রটা হয়তো আমাদের থেকে আলাদা, কিন্তু আমরা কি নিশ্চিত হতে পারি যে সেটা আমাদের চাইতে কম বাস্তব? [...]

‘দ্য গ্রান্ড ডিজাইন’ – স্টিফেন হকিং [অধ্যায় ১] (অনুবাদ)

১ অস্তিত্বের রহস্য আমাদের প্রত্যেকের অস্তিত্বই খুবই কম সময়ের জন্য। আর এই ক্ষণিকের অস্তিত্বে এই মহাবিশ্বের খুব কম অংশই আমাদের পক্ষে দেখা সম্ভব। কিন্তু মানুষ খুবই কৌতুহলী প্রজাতি। সে জানতে চায়, উত্তর খোঁজে। এই কোমল-কঠোর পৃথিবীর বুকে জন্ম গ্রহন করে উপরের সুবিশাল মহাকাশ আর নক্ষত্রপুঞ্জ দেখে যুগে যুগে আমাদের মত মানুষ হাজারো প্রশ্ন করে গেছে: [...]

ব্লগানুবাদঃ দ্য সেলফিশ জীন – রিচার্ড ডকিন্স

[মোটামুটি খেয়ালবশেই সেলফিশ জীন বইটার অনুবাদ করার ইচ্ছা হলো। শুরু করার পরে অনেকের উৎসাহে হয়তো কাজটা শেষ করতে পারবো। মুক্ত-মনার পাঠকদের জন্যে এর প্রথম পর্বটি নিবেদন করছি। বিবর্তনের ব্যাপারে, অনুবাদের ব্যাপারে যে কোনধরণের মতামত জানালে ভীষণ খুশি হবো। রিচার্ড ডকিন্সের প্রবল যুক্তিঘেঁষা আলোচনার পদ্ধতি আমার ভীষণ প্রিয়। বিবর্তন নিয়ে অনেক কু-ধারণা, কু-মত, আমাদের মাঝে বিরাজ [...]

Go to Top