১.

দেশ স্বাধীনের পর থেকেই বাঙলাদেশের রাজনৈতিক মাঠ গর্দভ আর ভেড়াদের পদভারে প্রকম্পিত। দেশের সমস্ত সমস্যার সমাধান এরা ম্যাঁ ম্যাঁ কিংবা হাম্বা হাম্বা রবের মাধ্যমেই করে থাকেন, এবং করছেন। সেই কিংবদন্তিতে নতুন সংযোজন আন্দালিব পার্থ। এই পার্থ তার স্বার্থের কারনে গলাবাজি করে তরুন প্রজন্মের পাঞ্জেরী সাজার খায়েস নিয়ে রাজনৈতিক পায়েস বিলিয়ে যাচ্ছে গত কয়েকবছর যাবত। এবং আমরা বাঙালি তরুনদের বেশির ভাগই যেহেতু উপরে বর্ণিত রাজনৈতিক নেতাদের বিচারে খুব একটা উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করি না সেহেতু বাঙলার স্বাধীনতা পরবর্তী একমাত্র সাহসী সৈনিক, বর্তমান বাঙলাদেশের একমাত্র উদীয়মান রাজনীতিবীদ, তরুণ প্রজন্মের পাঞ্জেরী, দেশের ক্রান্তিলগ্নে হাল ধরার একমাত্র নাবিক, সুদর্শন শাখামৃগ, তুখোর আইঞ্জীবি, সাকা চৌধুরীর প্রানের পাখি সুইট আন্দালিবের সংসদে অনলবর্ষী স্ট্যান্টবাজির প্রক্রিয়ার আঘাতে আমরা বহু তরুনরা কুপোকাত হয়েছি। সেই আন্দালিব, বাঙলাদেশের এই ক্রান্তিলগ্নে নেতৃত্ব দানে সক্ষম একমাত্র লিডারশিপ, কোটি হেফাজতির ইস্তেঞ্জা করার একমাত্র ঢিলা, জামায়াতে ইসলামির অন্তর্গত অবদমিত যৌনবাসনায় আক্রান্ত দল শিবিরের পুটুমারার মারার একমাত্র আশ্রয়স্থল, বিম্পির অপর্যাপ্ত সদস্য বিশিষ্ট গেলমান দলের নেতৃত্বদানকারী গেলমানকুলশিরোমনি, ধলাপুটুর অধিকারী গেলমানরাজ মোহাম্মদ(মোহাম্মদ কথাটায় লাম আলিফ আছে, একটু জোর দিয়ে উচ্চারন করতে হবে পাঠক!) আন্দালিব পার্থ সেদিন বলেছেনঃ

ভিডিওটা এখানে পাবেন।

“অনেকেই বলছেন, ওদেরকে যেভাবে ধরা হচ্ছে, দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে, তাতে মনে হচ্ছে ওরা জঙ্গি। … জঙ্গি! ওদের তো কান ধরে বসায় রাখার দরকার ছিল, নাকে খত দেওয়া দরকার ছিল। তারা কী এক্সপেক্ট করেছিল, তাদের হাতে রজনীগন্ধা স্টিক দেওয়া হবে।”

 

হে সুদর্শন আইঞ্জিবী, এই কথা বলার পরে তো তোমার পোঁদে তোমারই বৃদ্ধাঙ্গুল দিয়ে রাখার দরকার ছিল, তোমাকে তো পোঁদে খত দেয়ার দরকার ছিল। অনেকেই বলতে পারে নিজ পোদে নিজেই আঙ্গুল দিয়ে রাখলে স্বাস্থবতী “হাটু ভাঙা দ”এর মতন লাগবে। দ! কী এক্সপেক্ট করছ তুমি, এই কথা বলার পরে রজনীগন্ধার স্টিক দিবো তোমার পোঁদে??? কেন? আমরা কি জানি না বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখার সমকামী নায়েবে আমীর( কার্টেসীঃ দৈনিক মতিকন্ঠ) সাকা চৌধুরী কারাগারে বসে তোমার জন্য কত শোকাতুর, কত কামাতুর বিনিন্দ্র রজনী কাটিয়েছে? আমরা কি জানি না হতাশার দরিয়া পার করে অবদমিত যৌনতার নদীর কিনার থেকে সাক-আ চৌধুরী বলেছিল সেই অমোঘ উক্তি “আন্দালিব পার্থ সুইট আছে”?

বাঙলাদেশের রাজনীতির মাঠ ব্যাঁ ব্যাঁ এবং ম্যাঁ ম্যাঁ করে প্রকম্পিত করে রাখা আন্দালিব পার্থরা দেশের পুটু মারা খাওয়া মেইনস্ট্রিম গেলমানদের প্রতিনিধিত্ব করে। তথাকথিত তরুণরা বস্তুত বৃদ্ধরা এটা যত তাড়াতাড়ি বুজবে ততই রাজনীতির গেলমান সংস্কৃতি আস্তে আস্তে বন্ধ হবে বলে আশা করা যায়। কারন জীববিজ্ঞান বলে গেলমান হয় নিজস্ব যৌনপ্রত্যঙ্গের অভাবের দরুন। প্রাচুর্যতার কারনে নয়।

২.

একসময়ের ডাকসাইটে অনলাইন বাঙলা চটি সাহিত্যিক, অনলাইনে পর্ণ বিনিময়কারী, মুক্তিযুদ্ধ ঘবেষক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ঝান্ডা উত্তলোনকারী একমাত্র জীবিত বাঙালি, আম্লিগের সুবিশাল গেলমানশালার সর্দার, শাহবাগ আন্দোলনে শহীদ রুমি স্কোয়াডের অনশনের একজন সম্পর্কে “সত্য” প্রকাশ করে জাতিকে সঠিক পথে নিয়ে আসার কান্ডারী অমি রহমান পিয়াল মতান্তরে তুমি শিয়ালের কাছে বিডিনিউজ২৪ থেকে ব্লগার ইস্যুতে তার মূল্যবান মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেনঃ

“শুধু আসিফ মহীউদ্দিনের জন্য গোটা ব্লগার কমিউনিটি একরকম হয়ে যাবে এমন তো হতে পারে না।”

এটাতো বলার কিছু নাই! তুমি চটিবাজ পর্নবিনিময়কারী মাগির দালাল। তারমানে কি ব্লগাররা সবাই তোমার মতন তুমি চলমান শিয়াল? নাতো!

তারমানে কি আমরা ভেবে নেব আসিফকে বর্তমানে যে অবস্থায় রাখা হয়েছে তা ঠিকাছে? অতীতে মাগির বর্তমানে আম্লিগের দালাল অমি রহমান পিয়াল মতান্বরে তুমি চলমান শিয়ালের কাছে জাতি এই কথা জানতে চায়। আরো জানতে চায় পুটুতে কত কত এবং কত ট্যাকা দিলে তুমি “আম্লিগ থেকে হেটে যাবে জনতা পর্যন্ত?”
বলবে আম্লিগাক্রান্ত সর্বনাশী সংক্রামক দালালী থেকে জনতার পক্ষে স্লোগান? কত? কত ট্যাকা চাই তুমার?