বিবর্তন নিয়ে কিছু লেখার খ্যামতা আমার নাই, তাই ভাবলাম মুক্তমনার ব্লগারদের সাথে কয়েকটা কার্টুনই না হয় শেয়ার করি ডারউইন দিবস উপলক্ষ্যে। পাঠকেরা বোধ হয় বুঝতে পারছেন যে এই কার্টুনগুলোর একটাও আমার পর্বতসম প্রতিভার ধারক নয়। তবে ‘ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনার’ দ্বারা তৈরি কোন পাঠক যদি ভুল করে মনে করে বসেন যে এগুলো আমার নিজস্ব কীর্তি তাই আগেভাগেই বলে নিতে চাই যে সবগুলো কার্টুনই ইন্টেরনেট থেকে যোগাড় করা, কাটা এবং জোড়া দেওয়া আর বাংলায় ক্যাপশন বসানো ছাড়া এখানে আমার আর কোন বিবর্তনীয় সৃষ্টিশীলতা ব্যবহার করা হয়নি।

সবাইকে ডারউইন দিবসের শুভেচ্ছা, আর সেই সাথে হুস্নী মোবারকের পতনের অসম্ভাবনাকে সম্ভব করে তোলার জন্য মিশরের জনগনের জন্যও রইলো এক রাশ শুভেচ্ছা। (F)


বিজ্ঞানীরা প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে মাথার চুল ছিঁড়তেসে সেই কবে থেকে, কিন্তু এই সোজা ব্যাপারটা তাদের ঝানু মাথায় এখনো আসল না? মুক্তমনার মহান মডারেটরদ্বয় অভিজিত রায় আর ফরিদ আহমেদ কতই না হাবিজাবি লিখে একটা আস্ত বইই বাইর করে ফেললো বোকা পাঠকদের জন্য,  শুধু আসল তত্ত্বটারই কোন খবর নাই… 


এই উর্বসী তন্বী ধরণী মাতার বয়স ছয় হাজার বছরের বেশি হয় ক্যামনে?


আয় হায়, ছয় মিলিয়ন বছর ধরে ভুল লুকরে ফলো করতাছি?


মানুষ হইয়াই ভ্যাজালটা লাগায় দিলো, খালি বাইক্কা চিন্তা!


গীতা দাসের নতুন বিবর্তনের বই – তখন ও এখন :
তখন – পটকা ফাহিম , আর হোৎকা টিভি, আর এখন – হোৎকা  ফাহিম আর পটকা টিভি


মুক্তমনার টেকি মডারেটর হোমোপ্রোগ্রামাস শাফায়েতাস


বিবি হাওয়া, এখন আমার আপনের দেওয়া আপেল বাঙ্গি খাওনের সময় নাই, হাতে ম্যালা কাজ!


এক দফা এক দাবী – বিজ্ঞান তুই কবে যাবি?


বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলে পরিচয় …


শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য চলবে না,  জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।