দরদী বাতাস এভাবে বসলে? এ নাও দিলাম কাঁটা।
দরদী বাতাস তোমার সঙ্গে দুই কুড়ি পথ হাঁটা।

দরদী বাতাস জলাশয়ে ছিলো পাতার সোনালি মুক্তো
সূর্যের তাপে পুড়ে গেছে তার মুখতো!
বুড়ো শিকড়ের দাগ ওঠে নাই
দিনের ক্লান্তি ফিরতে–
দরদী বাতাস মিসাইল হয়ে
এসেছো কি তাই ছিঁড়তে?

প্রস্রবণের ফিতে টানা রাত ভাঙতে পারে না বৃক্ষ,
আমাদের পাড়া হাহাকার তুলে রিক্ত
মাস, বছরের শরীর যা খুশী নিকতো।

দরদী বাতাস দিনগুলি ঘাটে চায় না এখন ভিড়তে।